আজকে আমরা ইলেকট্রিক্যাল এনার্জি ট্রান্সমিশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন সম্পর্কে জানব........
উৎপাদন কেন্দ্র থেকে আবাসিক ভবন পর্যন্ত বিদুৎ পৌছানোর নিমিত্ত পরিবাহী তারের এক সুবিশাল নেটওয়ার্ক ব্যাবহৃত হয়। ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন মূলত এই বৈদ্যুতিক নেটওয়ার্কেই দুটি অংশ।
ওভারহেড/আন্ডার গ্রাউন্ড ব্যাবস্থায় এসি বা ডিসি যে কোন পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক পাওয়ার ট্রান্সমিশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন হতে পারে। বর্তমানে এসি জনারেশন ও ট্রান্সমিশনের জন্য ৩-Q,৩ তার এবং ডিস্ট্রিবিউশনের জন্য ৩-Q,৩ তার পদ্ধতি একটি সর্বজনীন সিস্টমে পরিনত হয়েছে।
ট্রান্সমিশন লাইন: উৎপাদন কেন্দ্রর প্রেরন প্রান্ত থেকে বিভিন্ন সাবস্টেশন পর্যন্ত উচ্চ পাওয়ার পরি বহনের জন্য যেবিশাল পরিবাহী লাইন ব্যবহার করা হয় তাই ট্রান্সমিশন লাইন।
অপারেটিং ভোল্টেজে ভিত্তিতে ট্রান্সমিশন লাইন দু"ভাগে বিভক্ত:
ক) প্রাইমারী ট্রান্সমিশন:- ২৩০ কেভি,১৩২ কেভি.
খ) সেকেন্ডারী ট্রান্সমিশন:- ৬৬ কেভি,৩৩ কেভি
ডিস্ট্রিবিউশন লাইন:- সাব স্টেশন থেকে গ্রাহক প্রান্তে বিদ্যুৎ বিতরনে যে বৈদ্যুতিক লাইন ব্যাবহার করা হয় তাই সেটিই হচ্ছে ডিস্ট্রিবিউশন লাইন।
অপারেটিং ভোল্টেজের ভিত্তিতে ডিস্ট্রিবিউশন দু"ধরনের :
ক) প্রাইমারী ডিস্ট্রিবিউশন :- ১১ কেভি,৬.৬ কেভি,৩.৩ কেভি.
খ) সেকেন্ডারি ড্রিস্ট্রিবিউশন ;- ৪৪০ ভোল্ট,২৩০ ভোল্ট.
অনেক কষ্ট করে পোষ্ট লিখেছি ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন......
উৎপাদন কেন্দ্র থেকে আবাসিক ভবন পর্যন্ত বিদুৎ পৌছানোর নিমিত্ত পরিবাহী তারের এক সুবিশাল নেটওয়ার্ক ব্যাবহৃত হয়। ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন মূলত এই বৈদ্যুতিক নেটওয়ার্কেই দুটি অংশ।
ওভারহেড/আন্ডার গ্রাউন্ড ব্যাবস্থায় এসি বা ডিসি যে কোন পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক পাওয়ার ট্রান্সমিশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন হতে পারে। বর্তমানে এসি জনারেশন ও ট্রান্সমিশনের জন্য ৩-Q,৩ তার এবং ডিস্ট্রিবিউশনের জন্য ৩-Q,৩ তার পদ্ধতি একটি সর্বজনীন সিস্টমে পরিনত হয়েছে।
ট্রান্সমিশন লাইন: উৎপাদন কেন্দ্রর প্রেরন প্রান্ত থেকে বিভিন্ন সাবস্টেশন পর্যন্ত উচ্চ পাওয়ার পরি বহনের জন্য যেবিশাল পরিবাহী লাইন ব্যবহার করা হয় তাই ট্রান্সমিশন লাইন।
অপারেটিং ভোল্টেজে ভিত্তিতে ট্রান্সমিশন লাইন দু"ভাগে বিভক্ত:
ক) প্রাইমারী ট্রান্সমিশন:- ২৩০ কেভি,১৩২ কেভি.
খ) সেকেন্ডারী ট্রান্সমিশন:- ৬৬ কেভি,৩৩ কেভি
ডিস্ট্রিবিউশন লাইন:- সাব স্টেশন থেকে গ্রাহক প্রান্তে বিদ্যুৎ বিতরনে যে বৈদ্যুতিক লাইন ব্যাবহার করা হয় তাই সেটিই হচ্ছে ডিস্ট্রিবিউশন লাইন।
অপারেটিং ভোল্টেজের ভিত্তিতে ডিস্ট্রিবিউশন দু"ধরনের :
ক) প্রাইমারী ডিস্ট্রিবিউশন :- ১১ কেভি,৬.৬ কেভি,৩.৩ কেভি.
খ) সেকেন্ডারি ড্রিস্ট্রিবিউশন ;- ৪৪০ ভোল্ট,২৩০ ভোল্ট.
অনেক কষ্ট করে পোষ্ট লিখেছি ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন......
Comments
Post a Comment
Thank you.....